উইন্ডোজ সিকিউরিটি । Windows Security
আজকে আপনাদেরকে যানাবো উইন্ডোজের বেল্টিন এন্টিভাইরাস সফট্যায়ারের কথা। এই সফট্যায়ারটিকে আমরা আগে উইন্ডোজ ডিপেন্ডার নামে চিনতাম এখন এটিকে বলা হয় উইন্ডোজ সিকিউরোটি। এই সফট্যায়ারটি আমাদের জন্য কত টুকু উপাকারে আসবে এবং এটাকে কার্যকর ভাবে আপনার কস্পিউটারে ব্যবহার করতে হলে কোন কোন সেটিংগুলো কিভাবে সেট করে নিতে হবে। সেটি আজকে আপনাদেরক জানাবো। প্রথমে আপনারা স্টার্ট মেনু যেটাকে উইন্ডোজের বাটন সেখানে ক্লিক করে লিখবো উইন্ডোজ সিকিউরোটি। উইন্ডোজ সিকিউরোটি লেখলে একটি আইকন চলে আসবে এবং সেটিকে ক্লিক করে সফট্যায়ারটির অপেন করবেন। তারপর আপনি দেখবেন আপনার কম্পিউটারের উইন্ডোজ সিকিউরোটি অপেন হয়ে যাবে। সেটির উপরে লেখা থাকবে সিকিউরোটি এট এ গ্লান্স। এখানে শুধু মাত্র এন্টিভাইরাস না এন্টিভাইরাসের পাশা পাশি পায়ারওয়াল, ফ্যামিলি প্রোটেশন, ডিভাইসের পার্প্রোমেন্সের হেলদ এই নানান ধরনের ইনপরমেশন আছে। এখানে টোটাল সাঁতটি অপশন রয়েছে।
যেমনঃ (১) ভাইসার এন্ড থ্রেট প্রোটেকশন।
(২) একাউন্ট প্রোটেকশন।
(৩) ফায়ারওয়াল এন্ড নেটোয়ার্ক প্রোটেকশন।
(৪) এপ এন্ড ব্রাউজার কন্ট্রোল।
(৫) ডিভাইস সিকিউরোটি।
(৬) ডিভাইস পার্প্রোমেন্স এন্ড হেলদ।
(৭) ফ্যামিলি অপশন।
উইন্ডোজ সিকিউরিটি অ্যাপ
এগুলো মধ্যে আমাদরে জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হলো প্রথম অপশনটি সেটি হলোঃ (১) ভাইরাস এন্ড থ্রেট প্রোটেকশন ঃ- আমরা আগে সবগুলো দেখে দেখে যানবো তার পর সেটিং করবো। প্রথমে আমরা ক্লিক করবো ভাইরাস এন্ড থ্রেট প্রোটাকশনে আসলে এটিই হচ্ছে প্রভাবলি যেটিকে আমরা উইন্ডোজ ডিপেন্ডার বলতাম। তারপর উইন্ডোজ সাঁত কিংবা পিস্তা সেই যুগে উইন্ডোজ ডিপেন্ডার খুব একটা স্ট্রোং চিল না। যে কারণে মানুষ থার্ডপার্সন এন্টিভাইরাস
সফট্যায়ার ব্যবহার করতো। এখন কিন্ত মানুষ উইন্ডোজ ডিপেন্ডারটা
অনেক স্ট্রোং হয়ে এটি স্পেশিয়ালি ২০২০ সালের মাজামাজি সময়ের পর থেকে উইন্ডোজ টেনের যখন সিকিউরিটি আপডেটগুলো আসা শুরু করে এবং সঠিক যেই ভার্সনগুলো আছে সেগুলোতে কিন্ত এটির পাওয়ার অনেক বেশি। যদি আপনার উইন্ডোজ আপডেট না থাকে তাহলে আগে আপনি উইন্ডোজটি আপডেট করে নিবেন। কারন আপনার সিকরেট ইসুগুলো লেটেসডে ভাইরাসের ডেফিনেশনগুলো
আছে সেগুলো যেনো আপডেট হতে পারে। অতঃপর আমরা উপরে দেখতে পাচ্ছি কারেন্ট থ্রেটস এর মধ্যে সবুজ টিক মার্ক আছে সুতরাং নো কারেন্ট থ্রেট তার মানে আমার কম্পিউটারে কোনো ভাইরাস নেই। তার পর আপনি দেখতে পাচ্ছেন লাস্ট কখন স্কেন হয়েছিল সেই স্কেনের টাইপ কি ছিল তাও লেখা আছে এবং কয়টা ভাইরাস পাইছে অথবা থ্রেট পাইছে সেই সাথে লাস্ট কতক্ষন আগে স্কেন হয়েছি কত সময় ধরে হয়েছিল কতটি পাইল স্কেন করা হয়েছে।
উইন্ডোজ ডিফেন্ডার
তারপর দেখতে পাবেন নিচে একটি অপশন আছে কুইক স্কেন নামে একটি লেখা আছে আপনি চাইলে যেকোনো সময়ে কুইক স্কেন করতে পারেন। স্কেন করার পর আপনি দেখতে পাবেন আপনার কম্পিউটারে কোনো ভাইরাস আছে কিনা সেটার জন্য যেই কমন ভাইরাস থাকার মত যায়গা আছে সেই কমন যায়গাগুলোকে
কুইকলি চার্স করা হবে যদি কোনো থ্রেট পাওয়া যায় তাহলে সেটাকে ডিলেট করে চলিউশনের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। কুইক স্কেন করতে গেলে কিছুক্ষন সময় দেরি করতে হবে। তারপর নিচে একটি অপশন দেখতে পাচ্ছেন স্কেন অপশন নামে এখান থেকে আপনি আরো ভালো স্কেন করতে পারবেন। যেমন ঃ (কুইক স্কেন), (ফুল স্কেন)- যেটি দিলে আপনার কম্পিউটারে সবকিছু স্কেন করবে এবং কোথাও কোনো ভাইরাস থাকলে সেটিকে খুজে বের করে এনে আপনার সামনে দেখাবে আপনি ডিসাইট করতে পারবেন এটি ডিলেট করবেন, কোয়ারেনটাইন
করবেন নাকি এলাও করবেন।
(কাস্টম স্কেন)- এটি হলো আপনি কোনো একটা লোকেশন চয়েজ করে স্কেন করতে পারেন। (উইন্ডোজ ডিফেন্ডার অপলাইন স্কেন)- এই অপশনটি সিলেক্ট করে যদি আপনি স্কেন নাউতে ক্লিক করেন তাহলে আপনার কম্পিউটারটি
রিস্টার্ট নিবে এবং রিস্টার্ট নেওয়ার পরে উইন্ডোজ রান হওয়ার আগে স্কেন হবে। এটা অনেক সময় কিছু কিছু ভাইরাস আছে যেগুরো রান হয়ে থাকে এন্টি ভাইরাস সফট্যায়ার সেগুলো ডিলেট করতে পারেনা।
সার্ভের প্রাইভেসি সেটিংস
ওই ধরনের ভাইরাসের জন্য এই অপশনটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তার উপরে দেখতে পাচ্ছে এলাও থ্রেটস তার মানে কোনো একটা সফট্যায়ারকে যদি ভুল উইন্ডোজ সিকিউরিটি ভাইরাসে হিসেবে ডিরেক করে আপনি চাইলে সেটিকে এলাও করে দিতে পারেন অথবা হোইট লিস্টে রেখে দিতে পারেন। তার ভীতরে প্রোটাকশন হিস্টোরি আছে। আপনি থ্রেট কয়বার মোকাবেলা করেছেন কোনগুলোকে ডিলেট করেছেন অথবা কোয়ারেন্টাইন করেছেন সেটি সবগুলো হিস্টোরি এখানে দেওয়া থাকবে। তারপরের সেটিংটি হলো ভাইরাস এন্ড থ্রেটস প্রোটাকশন সেটিংস। এই সেটিংসের নিচে একটি অপশন আছে যেটি হলো মেনেজ সেটিং এটিতে ক্লিক করবেন। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ন সেটিং আছে। (যেমন ঃ রিয়েল টাইম প্রোটেকশন)- এই অপশনটি হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন একটি সেটিং যেটি আমাদেরকে অপেন করে রাখতে হবে। এই অপশনটি অনেকেই বন্ধ কওে রাখেন যাদেও বন্ধ আছে তারা অপেন কওে নিবেন। রিয়েল টাইম প্রোটাকশন মানে হলো আপনার কম্পিউটারটি কন্টিলিয়েসলি প্রোটেকটেড আছে যখটি কোনো মালেসিয়াস পাইল কিংবা এমন কোনো সফট্যায়ার বা এমন কোনো টুল অপেন করলেন। অপেন করার সাথে সাথেই এটির ভীতরে যদি কোনো কিছুর সমস্যা পায় তাহলে কিন্ত রিয়েল টাইম আপনাকে ওয়ার্নিং দিবে সেজন্য রিয়েল টাইম অপশনটি অপেন করে রাখতে হবে। তার পাশাপাশি যেই অপশনগুলো আছে সেগুলোও আপনারা অপেন করে রাখবেন এতে আপনার কম্পিউটারটি সেফ থাকবে।windows security windows 11
তারপরের অপশনটি হলো (ভাইরাস এন্ড থ্রেট প্রোটেকশন আপডেট)- এটির নিচে একিট অপশন রয়েছে (চেক পর আপডেট)- আমরা যদি চেক পর আপডেটে ক্লিক করি ভীতরে প্রবেশ করার পর আবারো চেক পর আপডেট নামে একটি অপশন থাকবে সেটিতে ক্লিক করলে আপনার সিকিউরিটি আপডেটগুলো আপনি চেপারেট ভাবে দেখতে পাবেন। এটি কিন্ত উইন্ডোজের রেগুলার আপডেট আছে সেখান থেকে আমি দিচ্ছিনা এখানে শুধু ভাইরাসের যেই ডিরেক্টোরিটা
আছে বা ডিফিনেশনগুলো আছে সেগুলো আপডেট হচ্ছে। সুতরাং আপনি যদি উইন্ডোজ আপডেট দিতে আনিহা প্রাকাশ করেন যে আমি উইন্ডোজ আপডেট দিবো না তাহলে এখান থেকে সরাসরি ভাইরাস এন্ড থ্রেট প্রোটাকশনের
যেই আপডেট আছে সেটি আপনি দিতে পারবেন। আমাদের লাস্টের যেই সেটিংসটি আছে সেটি আরো গুরুত্বপূর্ন সেটিং সেটি হলো (রেনসোমওয়ার প্রোটেকশন)-
এটির নিচে একটি অপশন রয়েছে সেটি হলো (মেনেজ রেনসোমওয়ার প্রোটেকশন)-
এখানে ক্লিক করলে দেখতে পাবেন (কোনটোললেড পোলডার একচেস) নামে একটি অপশন রয়েছে যেটি আমাদের বন্ধ থাকে। আমরা যদি এই অপশনটিকে অপেন করি এবং এডমিন ফার্মিশন করে দেই তাহলে এখানে আমরা আরো কয়েকটি অপশন দেখতে পাবো। (১) ব্লোক হিস্টোরি,
(২) প্রোটেস্টেড
পোল্ডার,
(৩) এলাও এন্ড এপ টু কোনট্রোল পোল্ডার একচেস।
Microsoft Defender Antivirus
এই সেটিংসটির মানে হলো আপনি রেনসোমওয়ার থেকে বাচার জন্য কিছু পাইলকে রিয়েস্টে করে রাখলেন যাতে কোনো থার্টপার্টি সফট্যায়ার এই পাইটিকে একচেস করতে না পারে। যখন একটি রেনসোমওয়ার এটাক করে তখন আপনার কম্পিউটারে থার্ট পার্টি একটি টুল ইনিস্টোল হয় যেটা আপনার সকল পাইলকে ইনক্রিপ্ট করে পেলে এবং সেটা আর খুলতে পারেন না। সুতরাং ওই থার্ট পার্টি সফট্যায়ারটা কিন্ত আপনার ফার্মিশন ছাড়াই পাইলগুলোকে ইনক্রিপ্ট করে দিচ্ছে এবং এই কন্ট্রোল পোল্ডার একচেসটা এনাবল করে দিলে আপনি যেই যেই পোল্ডার এখানে এড করে রাখবেন সেই পোল্ডাগুলো আপনি ছাড়া অন্য কোনো সফট্যায়ার অটোমেটিকেলি মডিপাই করতে পারেনা ডিলেট করতে পারবেনা এবং কোনো কিছু পরিবর্তন করতে পারবেনা। আমরা দেখি (ব্লগ হিস্টুরিতে) গেলে তেমন কিছিু থাকবেনা। কারন আমরা এর আগে কোনো কিছুই ব্লক করিনি। আমরা যদি প্রোডাকটেড যাই তাহলে আমরা দেখতে কোন কোন পোল্ডার আমার প্রোটেকশনের আন্ডারে আছে। এখানে ব্যবহার করা আমাদের যেই কমন পোল্ডাগুলো আছে এবং আপনার লাইব্রেরিতে থাকে সেইগুলা এড করা আছে। আপনি চাইলে এড (পোডাকটেড পোল্ডাররে) ক্লিক করে আপনার নিজের মত কোনো একটি পোল্ডার চয়েজ করে দিতে পারেন।কম্পিউটারে পাসওয়ার্ড দেয়ার নিয়ম
তার পরের অপশনটি হলো (এলাও এন্ড এপ টু কোনট্রোল পোল্ডার একচেস) এই অপশনটিতে আপনি চাইলে যেকোনো একটা সফট্যায়ারকে এলাও করে দিতে পারেন। সুতরাং আমরা এড এন এলাও এপে যদি ক্লিক করে ব্রাইজ অল এপে ক্লিক করি তাহলে আপনি আপনার সি ড্রাইভ থেকে যেকোনো সফট্যায়ার এড করে দিতে পারেন। তখন আপনার কোনো সফট্যায়ারকে ব্লক করে দিতে পারবেনা। সুতরাং আপনি এই একটি কাজ করে রেনসোমওয়ার প্রোটেকশনকে অনেক বেশি স্ট্রোং করে পেলতেছেন এবং অনেক বেশি প্রোটেকটেড হয়ে যাচ্ছে। যারা রেনসোমওয়ার নিয়ে ভয় পাচ্ছেন তারা এই অপশনটি অন করে রাখবেন। আপনার সকল পোল্ডারে না করলেও সেই পোল্ডাগুলোকে এড করে রাখুন যেগুলো আপনার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ন। এই চিল আমাদের ভাইরাস এন্ড থ্রেট প্রোটেকশনের পুরো সেটিংস। আমি ওভার ভিউ করে জানালাম কোন সেটিংগুলো গুরুত্বপূর্ন সেগুরো নিয়ে আপনাদের কাছে শেয়ার করেছি। এই অপশনগুলো এনাবল করে রাখলে আপনি ভাইরাস থেকে বাচতে পারবেন।(৩) ফায়ারওয়াল এন্ড নেটোয়ার্ক প্রোটেকশনঃ- এই অপশনটিতে আপনার নেটোওয়ার্কের প্রোটেকশন বের করতে পারবেন এখান থেকে আপরি উইন্ডোজের যেই ফায়ারওয়াল আছে সেটা ইনজয় করতে পারেন। কোনো সফট্যায়ার ক্লক করতে চাইলে এখানে থেকে করতে পারেন।
(৫) ডিভাইস সিকিউরোটিঃ- এই ডিভাইসটি সাপর্ট করেনা।
(৬) ডিভাইস পার্প্রোমেন্স এন্ড হেলদঃ- এটার আপনারা দেখতে পারবেন পুরো ডিভাইসের হেলদে কোনো ইসু আছে কি নাই। আপনারা দেখতে পাবেন সবগুলোতে টিক মার্ক আছে কিনা।
(৭) ফ্যামিলি অপশনঃ- সর্বশেষ যেই অপশনটি আছে সেটি হলো ফ্যামিলি অপশন এটি দিয়ে আপনি চাইলে আপনার বাচ্ছাদেরকে কন্ট্রোল করতে পারবেন।