কম্পিউটার টিপস এন্ড ট্রিকস | টিউটোরিয়াল

 
কম্পিউটার টিপস,কম্পিউটারের ফ্রি টিপস,৭টি সেরা কম্পিউটার মাউস টিপস ও ট্রিকস,কম্পিউটার,কম্পিউটার মাউসের অসাধারন ৫টি টিপস এন্ড ট্রিকস,কম্পিউটারের কিছু গুরুত্ব পুর্ণ টিপস windows 10,কম্পিউটারের যত্ন,আপনার কম্পিউটারের,কম্পিউটারের দরকারি ৮ টি ট্রিকস,কম্পিউটার মনিটর,কম্পিউটার ও চোখ,কম্পিউটার এক্সপার্ট,কম্পিউটারের সকল কিবোর্ড শর্টকাট,কম্পিউটার ট্রিকস,কম্পিউটার ব্যবহারের সুবিধা,কম্পিউটারে কপি করার নিয়ম,কম্পিউটার ব্যবহার,কম্পিউটার বন্ধ করা,কম্পিউটার ট্রিক্স, কম্পিউটারে লেখা বড় করার নিয়ম, কীবোর্ড এর কোন বাটনের কি কাজ, কম্পিউটার স্লো হলে করণীয় , কম্পিউটার রিফ্রেশ


কম্পিউটারের ফ্রি টিপস, আজ আপনাদেরকে জানাবো কম্পিউটারের পাঁচটি টিপস এবং ট্রিক্স যেগুলোর মাধ্যমে কম্পিউটারে কাজ করতে আপনার সুবিধা হবে। আসা করি এগুলো আপনাদের কাজে লাগবে এবং উপকারে আসবে।
 

১) ক্লিব বোর্ডের ব্যাবহার : 

অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন যায়গা থেকে বিভিন্ন টেক্স কপি করে এনে পেস্ট করা লাগে আবার দেখা যাচ্ছে এমনো হতে পারে আলাদা ভাবে আলাদা আলাদা যায়গা থেকে কোনো টেক্স কপি করে এনে কোনো এক যায় গায় পেস্ট করা লাগতেচে। মনে করেন আমার একটি পাইলে কিছু গুরুত্ব পূর্ন লেখা আছে ওই লেখাটার মাজখান মাজখান থেকে লেখা গুলো কপি করে আনা দরকার কিন্ত আমি ছাচ্ছি যে বার বার ওই পাইলে না গিয়ে এক বারে কপি করে আনবো। এক সাথে কপি করতে হলে আমাদের যেগুলো কপি করা প্রয়োজন প্রথমে সেগুলো আলাদা আলাদা কপি করবো। তার পর যেই পাইলে লেখা গুলো রাখতে চাই সেই পাইলে গিয়ে (উইন্ডস + ভি) বাটন ক্লিক করলে আপনারা দেখতে পাবেন ক্লিব বোর্ড অপেন হবে। আপনি তখন দেখবেন আলাদা আলাদা ভাবে যা কপি করেছেন সেগুলো সব এক সাথে ক্লিব বোর্ডে দেখা যাবে। ক্লিব বোর্ড অপেন হওয়া পর প্রথমে একবার পেস্ট করবেন তার পর আবার একি ভাবে বার বার (উইন্ডস + ভি) বাটন ক্লিক করে পেস্ট করতে পারবেন।
 

২) ক্লিব বোর্ডের ব্যাবহার : 

অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন যায়গা থেকে বিভিন্ন টেক্স কপি করে এনে পেস্ট করা লাগে আবার দেখা যাচ্ছে এমনো হতে পারে আলাদা ভাবে আলাদা আলাদা যায়গা থেকে কপি করে এনে এনে আমাদের কোন এক যায় গায় পেস্ট করা লাগতেছে। মনে করেন আপনার একটি পোল্ডারে গুরুত্ব পূর্ণ কিছু লেখা আছে। এখন আপনার সব গুলো লেখা প্রয়োজন নেই। আপনার প্রয়োজন মাজখান মাজখান থেকে কিছু লেখা। তখন যদি আপনি প্রথমে একটি বাক্য কপি করে তার পর একি সাথে আরেকটি বাক্য কপি করেন তার পর যদি আপনি আপনার নতুন কোনা পাইলে গিয়ে পেস্ট করেন তাহলে দেখতে পাবেন সবার শেষে আপনি যেই বাক্যটি কপি করেচেন সেই বাক্যটি পেস্ট হবে। আপনি যদি আলাদা আলাদা লেখা গুলোকে কপি করে এনে এক সাথে সব গুলো লেখা এক সাথে পেস্ট করতে চান তাহলে আপনি আপনার নতুন পাইলে গিয়ে (উইন্ডস+ভি) বাটন ক্লিক করলে দেখতে পাবেন আপনি যেগুলো আলাদা আলাদা ভাবে কপি করেছেন সেগুলোর ক্লিব বোর্ড অপেন হবে। তার পর দেখতে পাবেন আপনি প্রথমে যেগুলো কপি করেছেন এবং সবার শেষে কপি করেছেন সবগুলো লেখা ক্লিব বোর্ডে অপেন হবে। তখন আপনি বার বার আগের লেখা পাইলে না গিয়ে সবগুলো লেখাকে বার বার (উইন্ডস+ভি) বাটন ক্লিক করে খুব সহজেই পেস্ট করতে পারবেন।
 

কম্পিউটারে লেখা বড় করার নিয়ম:

৩) কি ভাবে আপনাদের কম্পিউটারে নতুন একটি ডেক্সটপ অপেন করবেন এবং আপনার কম্পিউটারে আপনি যেই কাজগুলো করেছেন সেগুলোর হিস্টোরিগুলো দেখবেন। প্রথম কথা হলো আপনি কেনো কম্পিউটারে নতুন একটি ডেক্সটপ অপেন করবেন। মনে করেন আপনি কম্পিউটারে কোনো কাজ করতেছেন। যেমন: আপনি মাইক্রসপ এক্সেল অথবা ফটোশপে আপনি আপনার যেকোনো সফট্যায়ারে কাজ করতেছেন এখন দেখা যাচ্ছে যে আপনি কম্পিউপার অপেন করে কোথাও গেছেন তখন আপনার ফেমিলির কেউ অথবা বন্ধু যে কেউ হোকনা কেনো আপনার কম্পিউটারে সে কাজ করবে। এখন মনে করেন আপনি যেই সফট্যায়ারে কাজ করেছেন সেই সফট্যায়ারে অন্য একজন কাজ করবে। তখন আপনি যেই কাজগুলো করেছেন আপনার কাজের সমস্যা হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে আপনি নতুন একটি ডেক্সটপ অপেন করতে পারেন। তখন আপনার কাজের কোনো সমস্যা হবে না। আপনি আবার আপনার আগের ডেক্সটপে কাজ করতে পারবেন। নতুন ডেক্সটপ অপেন করতে হলে নিচের টাস্ক ভিউ নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন ওই অপশনে ক্লিক করলেই আপনি নতুন একটি ডেক্সটপ অপেন করতে পারবেন। আপনি যদি আবার টাস্ক ভিউ অপশনে ক্লিক করেন তাহলে আপনি যেই কাজগুলো করেছেন সেই কাজগুলোর হিস্টোরিও দেখতে পাবেন। আবার আপনি যদি সর্ট কার্ট কিবোর্ডে করতে চান তাহলে (উইন্ডস+টেব) বাটন ক্লিক করে নতুন ডেক্সটপ অপেন করতে পারবেন।

কীবোর্ড এর কোন বাটনের কি কাজ:

৪) স্টেপ রেকর্ডার কি ভাবে ব্যবহার করবেন : প্রথমে জানতে হবে স্টেপ রেকর্ডার আমাদের কি কাজে প্রয়োজন। মনে করেন আপনার বন্ধু অথবা পরিচিত কেউ কম্পিউটারের কোনো একটা কাজ দেখা যাচ্ছে সে যানেনা যে এই কাজটি কি ভাবে করতে হয়। এখন মনে করেন সে আপনাকে বলতেছে যে তুমি এই কাজটি কি ভাবে করচো স্ক্রিনশট দিয়ে আমাকে একটু দেখাও। তখন যদি আপনি স্ক্রিনশট দিয়ে বার বার দেখাতে যান তাহলে এটি আপনার জন্য অনেক কষ্ট হবে এবং অনেক সময় ব্যয় হবে।  এক্ষেত্রে আপনি স্টেপ রেকর্ডার ব্যবহার করতে পারেন। স্টেপ রেকর্ডার চালু করে যদি আপনি কম্পিউটারে কোনো একটি কাজ করেন তাহলে কিন্ত সেটা স্টেপ বায় স্টেপ স্ক্রিনশট নিয়ে নিয়ে সেটি রেকর্ড হবে এবং মার্ক করে করে দেখিয়ে দিবে কাজটি কি ভাবে করা হয়েছে। আপনারা স্টেপ রেকর্ডা কি ভাবে চালু করবেন। স্টেপ রেকর্ডার অন করার জন্য আপনারা কম্পিউটারে নিচে চার্স অপশনে গিয়ে স্টেপ লেখলে স্টেপ রেকর্ডার চলে আসবে তার পর স্টেপ রেকর্ডার উপর ক্লিক করে অপেন করে নিবেন। এখন মনে করেন আপনার কাচ থেকে জানতে চাচ্ছে এম এস ওয়ার্ডে পাইল কি ভাবে সেব করে। তখন আপনি স্টেপ রেকর্ডার অন করে কাজ করলে স্টেপ বায় স্টেপ স্ক্রিনশট নিয়ে নিয় আপনি সহজে দেখাতে পারবেন। আবার স্টেপ রেকর্ড পাইলটিকে সেব করলে জি পাইল আকারে সেব হবে। আপনার কাচ থেকে যদি কেউ চায় তাহলে আপনি চাইলে অন্য কাউকেও এই পাইলগুলো দিতে পারবেন।
 

কম্পিউটার স্লো হলে করণীয়

৫) কোনো পাইল অপেন না করেই কি ভাবে আপনারা বাহিরে থেকেই দেখতে পারবেন যে পাইলের মধ্য কি আছে। মনে করেন আপনার একটি এম এস ওয়ার্ড পাইল আছে অথবা যেকোনো পাইল আপনি অপেন করা ছাড়াই দেখতে পারবেন। সেটার জন্য আপনি (অলটার+পি) বাটন ক্লিক করলে মনিটরের ডান পার্সে একটি যায়গা চলে আসবে। তার পর আপনি যেই পাইলে ক্লিক করবেন সেই পাইলের লেখা অথবা ছবি যে কোনো কিছুর পাইল হোকনা কেনো সেটি আপনি দেখতে পারবেন। আপনি চাইলে আবার এখান থেকে লেখা কপি করেও নিতে পারবেন। আপনি যদি আবার এই অপশনটি বন্ধ করতে চান তাহরে আবার (অলটার+পি) বাটন ক্লিক করলে চাইটের যায়গাটা সরে যাবে।

কম্পিউটার রিফ্রেশ

৬) আপনারা কি ভাবে ওয়ান স্কিন কিবোর্ড ব্যবহার করবেন : মনে করেন আপনার কম্পিউটারের কিবোর্ডের নষ্ট হয়ে গেছে অথবা কয়েকটি বাটনে সমস্যা হয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনি কিন্ত ওয়ান স্কিন কিবোর্ড ব্যবহার করে কাজ করতে পারবেন। তার জন্য আপনাদের করতে হবে প্রথমে আপনারা কম্পিউটারে চার্স অপশনে যাবেন তার পার লেখতে হবে কিবোর্ড তখন আপনাদের সামনে কিবোর্ডের অপশন আসলে আপনারা ক্লিক করলে কিবোর্ড অপেন হবে। তার পর আপনার কিবোর্ডের যেই বাটন গুলোতে সমস্যা সেই বাটন গুলো কিবোর্ড থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url